Google BD 99

বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০২০

করোনা সন্দেহ বা আক্রান্ত হলে

করোনা সন্দেহ বা আক্রান্ত হলে

যাঁদের করোনা হয়েছে নিশ্চিত বা যাঁদের হয়েছে বলে সন্দেহ, ঘরে কীভাবে তাঁদের খেয়াল রাখবেন পরিচর্যাকারী বা কেয়ার গিভাররা, সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকছে এখানে। 
● দেখতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তি যাতে যথেষ্ট বিশ্রাম পান, পুষ্টিকর খাবার খান, প্রচুর পানি আর তরল পান করেন। 
● একই ঘরে যখন সেবা কাজে, তখন মেডিকেল মাস্ক পরবেন দুজনে। হাত দিয়ে মাস্ক ধরবেন না। মুখে হাত দেবেন না। কাজ শেষে মাস্ক ফেলে দেবেন ময়লার ঝুড়িতে। 
● বারবার হাত ধোবেন সাবান পানি দিয়ে বা স্যানিটাইজার দিয়ে: অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শে বা এর চারপাশের সংস্পর্শে এলে খাবার তৈরির আগে, খাবার খেতে বসার আগে ও টয়লেট ব্যবহারের পর। 
● অসুস্থ মানুষের জন্য আলাদা বাসনপত্র, তোয়ালে, বিছানার চাদর—এসব জিনিস সাবান দিয়ে ধুতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তি যা যা হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন, সেগুলো বারবার জীবাণু শোধন করুন। 
● অসুস্থ ব্যক্তির অবস্থা শোচনীয় হলে বা শ্বাসকষ্ট হলে স্বাস্থ্য সেবাকেন্দ্রে ফোন করুন। 
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০

রমজানে নামাজের সময় সব মসজিদ খোলা রাখার আহ্বান


সুস্থ ব্যক্তিদের জুমা, পাঁচ ওয়াক্তের জামাত ও তারাবির নামাজ আদায়ের জন্য আসন্ন রমজান মাসে নামাজের সময় সব মসজিদ খোলা রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। আলহাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফিসহ কয়েকজন আলেম আজ মঙ্গলবার এই আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ সরকার করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, মসজিদ খোলা রাখা হলেও প্রতি ওয়াক্তের জামাতে পাঁচজনের বেশি অংশ নেওয়া যাবে না। আর এই পাঁচজন হবেন মসজিদের খতিব, ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেম। এ ছাড়া জুমার জামাতে অনধিক ১০ জন শরিক হতে পারবেন। বাইরের মুসল্লি মসজিদে গিয়ে জামাতে অংশ নিতে পারবেন না।
এদিকে সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ শেখ সম্প্রতি বলেছেন, করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে নেওয়া পদক্ষেপের কারণে রমজানে তারাবির নামাজ মসজিদে আদায় করতে না পারলে তা বাড়িতে আদায় করা যেতে পারে। ঈদুল ফিতরের নামাজের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। সৌদি আরবের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় আগেই আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে বাড়িতে তারাবির নামাজ আদায়ের নির্দেশনা সংবলিত একটি ঘোষণা দিয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেশটির মসজিদগুলোয় জামাতে নামাজ আদায়ের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়া হবে না বলেও জানায় সৌদি সরকার।

কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিসকে স্নাতকোত্তর স্তরের সমমানের স্বীকৃতি দেওয়ার পর এই পরীক্ষা নেওয়ার জন্য আলহাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া নামের সংস্থাটি গঠন করা হয়। সংগঠনটির দেওয়া আজকের বিবৃতিতে বলা হয়, রমজানুল মোবারক আসন্ন। এই মাস রহমত ও নাজাতের মাস। করোনাসহ সব বালা-মুসিবত থেকে মুক্তির জন্য এই মাসের সদ্ব্যবহার একান্ত জরুরি।
সংগঠনটি শর্ত সাপেক্ষে মসজিদ খোলার কথা বলেছে। তাঁদের ১৪ দফা শর্তের মধ্যে রয়েছে, মসজিদে কার্পেট, জায়নামাজ বা গালিচা না বিছানো, জুমার বয়ান, খুতবা, জামাত ও দোয়া সংক্ষিপ্ত করা এবং নামাজের আগে-পরে মসজিদের ভেতরে বা সামনে জড়ো হওয়া যাবে না। পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সের মুসল্লি এবং ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সী পর্যন্ত বালকদের মসজিদে না আসা, যাদের সর্দি, জ্বর, কাশি, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট আছে এবং যারা আক্রান্ত দেশ ও অঞ্চল থেকে এসেছেন কিংবা যারা এসব মানুষের সংস্পর্শে গিয়েছেন তাঁরা মসজিদে আসবেন না। যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত তারা এবং যারা মসজিদে গিয়ে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করেন তাঁরাও আসবেন না। এ ছাড়া পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে মসজিদকে জীবাণুনাশক, স্যানিটাইজার ইত্যাদি দিয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা এবং ওযুখানায় অবশ্যই সাবান ও পর্যাপ্ত টিস্যু রাখতে হবে। মুসল্লিদের দুজনের মাঝে অন্তত দুই ফুট পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রেখে দাঁড়ানো,বাসা থেকে অজু , হাত ও পা ভালোভাবে ধুয়ে মুছে মসজিদে যেতে হবে। বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধান,পরস্পর হাত মেলানো ও আলিঙ্গন থেকে বিরত থাকা, সম্মিলিত ইফতারের আয়োজন না করা, মুখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা, ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের প্রশাসনের দায়িত্বরত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা এবং বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে প্রতি মসজিদে একটি করে স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করতে হবে।
শাহ আহমদ শফি ছাড়াও বিবৃতিদাতাদের মধ্যে আরও রয়েছেন, আলহাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়ার কো চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ, মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মুফতি মো. ওয়াক্কাস, মাওলানা মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ প্রমুখ

করোনাভাইরাস মহামারীর সুযোগ নিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে সাইবার প্রতারকরা দৈনিক ১ কোটি ৮০ লাখ প্রতারণামূলক ইমেইল মুছছে গুগল

করোনাভাইরাস মহামারীর সুযোগ নিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে সাইবার প্রতারকরা দৈনিক ১ কোটি ৮০ লাখ প্রতারণামূলক ইমেইল মুছছে গুগল

গুগল

করোনাভাইরাস মহামারীর সুযোগ নিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে সাইবার প্রতারকরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য জিমেইল ব্যবহারকারীদের কাছে প্রতিদিনই গড়ে তারা ১ কোটি ৮০ লাখ প্রতারণামূলক মেইল পাঠাচ্ছে। আর্থিক সহযোগিতা ও ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার মতো ফাঁদপাতা এমন ইমেইল প্রতিদিন ব্লক করে দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে গুগল।
বিশ্বের বৃহত্তম সার্স ইঞ্জিন গুগুল কর্তৃপক্ষ বলছে, সাইবার অপরাধীরা মহামারীর সুযোগ নিয়ে ফিশিং আক্রমণের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, যেখানে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের জন্য তারা প্ররোচিত করছে। একদিনে ১০ কোটিরও বেশি ফিশিং ইমেইল ব্লক করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২০ শতাংশ মেইল ছিল করোনাভাইরাস সংক্রান্ত।
বিশ্বজুড়ে এখন ১৫০ কোটি মানুষ গুগলের জিমেইল সেবা ব্যবহার করেন। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ফিশিংয়ের বিষয় হতে পারে করোনাভাইরাস।
ব্যক্তিগতভাবে অসংখ্য মেইল পাঠানো হচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিওএইচও) মতো কর্তৃপক্ষের ছদ্মনামে। মেইলগুলোতে সফটওয়্যার ডাউনলোড বা অনুদান দেয়ার জন্য প্ররোচিত করা হচ্ছে। সাইবার অপরাধীরা সরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকরণে সরকারি সহায়তা প্যাকেজগুলোকে পুঁজি করার চেষ্টা করছে। তবে সেগুলোতে অনুদান দিলে- তা চলে যাচ্ছে হ্যাকারদের অ্যাকাউন্টে। এমন প্রতারণা রুখতে প্রতিদিন কাজ করছে গুগল।
এ ধরনের মেইল বন্ধ করার উপায়ও জানিয়েছে সংস্থাটি। গুগল দাবি করেছে, তাদের মেশিন লার্নিং টুল ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ মেইল ব্লক করতে সক্ষম।
প্রযুক্তিবিদরা করোনাভাইরাসকে পুঁজি করা ওয়েবসাইট ও স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশনও খুঁজে পেয়েছেন। ভাইরাসের বিস্তার ট্র্যাক করতে সহায়তা করে দাবি করা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনটি ফোন হ্যাক করে ফেলে এবং পুনরুদ্ধারের জন্য অর্থ দাবি করে।
ফিশিংয়ের বিষয়ে স্বাধীন নিরাপত্তা গবেষক স্কট হেলমি বলেছেন, ফিশিং আক্রমণগুলো সর্বদা উসকানিমূলক হয়। তারা মানুষের আবেগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করে। এমনভাবে তথ্য উপস্থাপন করে যে আবেগপ্রবণ মানুষ কোনো কিছু না ভেবেই তাদের নির্দেশনা অনুসরণ করে। সাইবার অপরাধীরা জানে যে, করোনাভাইরাস মহামারী এখন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়। তারা আশা করছে, সাধারণ মানুষ লোভে পড়ে মেইলে পাঠানো লিঙ্কগুলো ক্লিক করবে বা আবেগতাড়িত হয়ে নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করবে।

শনিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৮

বিপিএলে ২০১৯ কোন দলে কারা দেখে নিন। BPL 2019 All Team Players Name


আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই?
আশা করি অনেক ভালো আছেন এবং থাকবেন।
আমাদের মধ্যে  ক্রিকেট প্রেমিক অনেকেই আছে  যারা কোনো খেলাও মিস করেন না।
সবকিছু ঠিক থাকলে বিপিএলের ষষ্ঠ আসর মাঠে গড়াবে জানুয়ারিতেই। সে তুলনায় বেশ আগেই দল সাজিয়ে নিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো।
তো অনেকেই প্লেয়ার কোন দলে কারা তা জানে না। তাই  এই আজকের পোস্টটা দিলাম ।  আশাকরি কাজে লাগবে।
আপনারা হইতো শুনেছেন↓
আজ প্লেয়ার্স ড্রাফটে সব ফ্র্যাঞ্চাইজি মোটামুটি গুছিয়ে এনেছে কাজ। আইকনরা আগেই দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে ফেলায় আগ্রহটা হয়তো একটু কম ছিল। কিন্তু অন্যান্য খেলোয়াড়রা কে কোথায় যাচ্ছেন, সেটি নিয়ে একটা কৌতূহল তো ছিলই। তা ছাড়া দিন শেষে কোন দল ভালো হলো, আর কোন দলে ঘাটতি রয়ে গেছে তা নিয়ে জানার ইচ্ছা তো থাকছেন।

চলুন দেখে নেওয়া যাক, বিপিএলে এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর বর্তমান অবস্থা— 

পুর রাইডার্স: মাশরাফি বিন মুর্তজা, ক্রিস গেইল, নাজমুল ইসলাম অপু, মোহাম্মদ মিঠুন, এবি ডি ভিলিয়ার্স, অ্যালেক্স হেলস, বেনি হাওয়েল, ওশেন থমাস, আবুল হাসান, ফারদীন হোসেন, নাহিদুল ইসলাম, নাদিফ চৌধুরী, রবি বোপারা, রাইলি রুশো, ফরহাদ রেজা, মেহেদী মারুফ, শফিউল ইসলাম এবং সোহাগ গাজী।

ঢাকা ডায়নাইমটস: সাকিব আল হাসান, সুনিল নারাইন, রোভমান পাওয়েল, কাইরন পোলার্ড, আন্দ্রে রাসেল, হজরতউল্লাহ জাজাই, নাঈম শেখ, আসিফ হাসান, শাহাদাত হোসেন, কাজী অনিক, মিজানুর রহমান, অ্যান্ড্রু বার্চ, ইয়ান বেল, রনি তালুকদার, শুভাগত হোম, রুবেল হোসেন এবং নুরুল হাসান।

সিলেট সিক্সার্স: লিটন দাস, নাসির হোসেন, সাব্বির রহমান, সোহেল তানভীর, ডেভিড ওয়ার্নার, সন্দীপ লামিচানে, প্যাট ব্রাউন, নিকোলাস পুরান, মেহেদি হাসান রানা, গুলবদীন নাইব, আন্দ্রে ফ্লেচার, অলক কাপালি, জাকির আলী, নাবিল সামাদ, ইবাদাত হোসেন, ফাবিয়ান অ্যালেন, মোহাম্মদ ইরফান, আল আমিন হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, আফীফ হোসেন এবং তাসকিন আহমেদ।

খুলনা টাইটানস: মাহমুদুল্লাহ, আরিফুল হক, নাজমুল হোসেন শান্ত, কার্লোস ব্রাফেট, ডাভিড মালান, আলী খান, ব্রেন্ডন টেলর, লাসিথ মালিঙ্গা, ইয়াসির শাহ, তানভীর ইসলাম, মাহিদুল অঙ্কন, সুভাশিষ রায়, জুনায়েদ সিদ্দিকী, জহীর খান, শেরফান রাদারফোর্ড, তাইজুল ইসলাম, আল আমিন, জহুরুল ইসলাম এবং শরিফুল ইসলাম।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: তামিম ইকবাল, ইমরুল কায়েস, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, শোয়েব মালিক, আসেলা গুনারত্নে, লিয়াম ডসন, আমিন ইয়ামিন, এভিন লুইস, ওয়াকার সালামখিল, শামসুর রহমান, সানজিত সাহা, মোশাররফ হোসেন, মোহাম্মদ শহীদ, শহীদ আফ্রিদি, থিসারা পেরেরা, আবু হায়দার রনি, এনামুল হক, মেহেদি হাসান এবং জিয়াউর রহমান।

রাজশাহী কিংস: মোস্তাফিজুর রহমান, মমিনুল হক, মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকির হাসান, কায়েস আহমেদ, ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কার, মোহাম্মদ সামি, সেকুগে প্রসন্ন, রায়ান টেন ডেসকাট, মার্শাল আইয়ুব, কামরুল রাব্বি, ইশুরু উদানা, লরি ইভান্স, আরাফাত সানি, সৌম্য সরকার, ফজলে রাব্বী এবং মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বাবু।

চিটাগং ভাইকিংস: মুশফিকুর রহিম, সিকান্দার রাজা, লুক রনকি, সানজামুল ইসলাম, মোহাম্মদ শেহজাদ, রবি ফ্রাইলিংক, শাদমান ইসলাম, নাজিবুল্লাহ জাদরান, ইয়াসির আলী চৌধুরী, নিহাদুজ্জামান, মোহাম্মদ আশরাফুল, রবিউল হক, ক্যামেরন ডেলপোর্ট, দাশুন শানাকা, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, নাঈম হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন এবং আবু জায়েদ।

রবিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৮

মোবাইল ফোনে ব্যাবহৃত কমন সেন্সর গুলা সম্বন্ধেই জেনে নিন [বিস্তারিত পোষ্টে]


বর্তমানে মোবাইল ফোন খালি কথা বলা ও ছবি
তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এইগুলা ছাড়াও
মোবাইল ফোন অনেক এডভান্স কাজ করতে
পারে। দৈনন্দিন জীবন কে আরো সহজ করতে
মোবাইল ফোনে প্রচুর এক্সট্রা ফাংশনালিটি দেয়া
হয়। আর এই কাজ গুলার জন্য লাগে সেন্সর।
আজকে আমরা মোবাইল ফোনে ব্যাবহৃত কমজ
সেন্সর গুলা সম্বন্ধেই জানার চেষ্টা করবো
.
★Proximity Sensor:- স্মার্টফোনের সবচেয়ে
বহুল ব্যাবহৃত সেন্সর মনে হয় এইটা ই। প্রায়
প্রত্যেকটা স্মার্টফোনেই এই সেন্সর দেয়া
থাকে।মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় যখন
আমরা ফোনটা কানের কাছে নেই তখন ডিসপ্লের
আলো নিভে যায়। আবার যখন কান থেকে দূরে
আনি বা মুখের সামনে আনি তখন সয়ংক্রিয়ভাবে
ডিসপ্লের আলো জ্বলে উঠে। অজ্ঞানবশত
যেনো কথা বলার সময় ডিসপ্লেতে টাচ না লাগে
এর জন্য এটা ব্যাবহার করা হয়। এই কাজটা করা হয়
প্রক্সিমিটি সেন্সরের সাহায্যে।
প্রক্সিমিটি সেন্সর টা থেকে ক্রমাগতভাবে একটা
আদৃশ্য আলো বিকিরিত হয়। ওই আলো যখন
কোন কিছুতে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে আসে তখন
সে এই তথ্যটা সফটওয়্যার কে দেয়। সফটওয়্যার
তখন ডিসপ্লে বন্ধ/চালু করে।
অনেক ফোনে একাধিক প্রক্সিমিটি সেন্সর ব্যাবহার
করা হয় বিভিন্ন ধরনের Gesture কন্ট্রোল এর
জন্য
.
★Accelerometer:- এইটা ব্যাবহার করা হয় ফোনের
ডিরেকশান বুঝার জন্য। মানে আমরা যখন অটো
রোটেশান অন করে রাখি তখন দেখা যায় ফোন
পোট্রেইট মোড এ ব্যাবহারের সময় ডিসপ্লে টা
ও পোট্রেইট মোড এ থাকে, আবার
লেন্ডস্কেপ মোড এ ফোন ঘুরালে ডিসপ্লে
অটোমেটিক লেন্ডস্কেপ মোড এ চলে যায়।
এছাড়াও গেম খেলার সময় ফোন মুভমেন্ট করে
গেম এর কন্ট্রোলিং এর জন্য ও এইটা ব্যাবহৃত হয়।
মোবাইল ফোনের এক্সেলেরোমিটার কাজ
করে মাইক্রো ইলেক্টো মেকানিকাল সিষ্টেম
(MEMS) এর মাধ্যমে। এইটা মেকানিকাল এবং
ইলেক্ট্রিক্যাল দুই পদ্ধতির একটা সমন্বয়ে কাজ
করে। এর মাধমে এক্সেলেরোমিটার ফোনের
কতটুকু নড়াচড়া করলো, কোন দিলে করলো
এইগুলা পরিমাপ করতে পারে। আগে এইটা দ্বিমাত্রিক
অক্ষে সীমাবদ্ধ থাকলেই বর্তমানে ত্রিমাত্রিক
অক্ষে নড়াচড়া পড়িমাপ করতে পারে এটি।
.
★Gyroscope:- Gyroscope সেন্সারের কাজ মূলত
এক্সেলারোমিটারের মতই কাজ করে। তবে এই
সেন্সরের কাজ একটু এডভান্স। যেখানে
Accelerometer ৩ অক্ষে কাজ করে সেখানে
এইটা ৩৬০ ডিগ্রী কোনে কাজ করতে পারে।
অর্থাৎ মোবাইল যেদিকেই ঘুরান প্রত্যেকটা
কোন এই সেন্সর ডিটেক্ট করতে পারবে।
বর্তমানে এই সেন্সরের ব্যাপক ব্যাবহার দেখা যায়।
বিশেষ করে ত্রিমাত্রিক (3D) গেইম গুলা খেলার
সময়, ৩৬০ ডিগ্রী ভিডিও/ছবি দেখার সময় এই
সেন্সর কাজে লাগে। এইটা না থাকলে VR বক্স এ
কিছু দেখেও মজা পাওয়া যায় না। VR বক্স এ ৩৬০
ডিগ্রি ভিডিও দেখার সময় আপনি যেদিকে তাকাবেন
ভিডিওর ডাইরেকশন ও ঠিক ওইদিকেই পরিবর্তিত
হবে। এইটা আপনাকে ম্যানুয়ালি করা লাগবে না।
.
★Pedometer:- প্যাডোমিটার ব্যাবহার করা হয় আপনি
কতটা হাটলেন বা কতদূর হাঁটলেন তা নির্নয় করার
জন্য। সাধারণত আমরা স্মার্ট ব্যান্ড বা স্মার্ট ওয়াচে
এইটা দেখতে পাই। তবে বর্তমানে কিছু
ফোনেও (হুয়ায়ুয়ে তে দেখেছি আমি) দেয়
এউ সেন্সর।
এইটা মূলত ভার্টিক্যাল ডিরেকশন, ফরওয়ার্ড
ডিরেকশন, সাইড ডিরেকশন এই তিনটা অক্ষে এ
মোবাইল ফোনের নড়াচড়া কে পরিমাপ করে
তারপর সেটার উপর ভিত্তি করে হিসাব করে যে
আপনি কতো স্টেপ হাঁটলেন। এইটাকেও
এক্সেলোমিটারের আপডেট ভার্শন বলা যায়।
.
★Magnetic Sensor:- ম্যাগনেটোমিটার মোবাইল
ফোনে কম্পাস বা দিক নির্দেশক যন্ত্রের কাজ
করে। যারা আমার মত দিক আউলাইয়া ফেলেন তাদের
জন্য খুবই উপকারী এইটা। এর মাধম্যে উত্তর-
দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম দিক গুলা দেখিয়ে দিবে।
কম্পাস কিভাবে কাজ করে আমরা সবাই জানি। এই
সেন্সরে একটা চৌম্বক থাকে আর আমরা জানি যে
চৌম্বক সবসময় উত্তর-দক্ষিন মেরু বরাবর থাকে। তাই
আপনি মোবাইল যেদিকেই ঘুরান ওই চোম্বকের
সাহায্যে মোবাইল ঠিকই দিক চিনতে পারবে।.
.
★Ambiant Light Sensor:- ফোনের
আশেপাশের পরিবেশের আলোর পরিমান
মেপে তার সাথে ফোনের ব্রাইটনেস সমন্বয়
করাই হচ্ছে Light সেন্সরের কাজ। অর্থাৎ এটার
মাধ্যমেই অটো ব্রাইটনেস কাজ করে। বাহিরে
গেলে যখন আলো বেশি থাকে তখন ডিসপ্লের
ব্রাইটনেস ও বেশি লাগে ফোনের কন্টেন্ট
দেখার জন্য আবার যখন আমরা বাসায় থাকি তখন কম
আলো লাগে যেনো চোখে কম চাপ পরে
এবং কিছু ব্যাটারি সেভ হয়। আর এইটা আমাদেরকে
ম্যানুয়ালি করতে হয় যদি Light সেন্সর না থাকে।
থাকলে কোন চিন্তা নাই অটো ব্রাইটনেস অন
করে রাখলে ফোন নিজে নিজেই বুঝে নেবে
কতোটুকু ব্রাইটনেস দরকার। মোবাইল ফোনের
উপরে ফ্রন্ট ক্যামেরা বা স্পিকারের আশেপাশেই
এটা থাকে।
Ambient Light Sensor মুলত কাজ করে একটা
ফটো ডায়োডের মাধ্যমে যা সেন্সরের
ভিতরে থাকে। এইটা এমন একটা ডিভাইস যে
আলোর বর্ণালী গুলাতে প্রতিক্রিয়াশীল। এইটা
প্রথমে আলোক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে
রুপান্তর করে তারপর সেটা CPU তে পাঠায়। তারপর
CPU সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্রাইটনেস এডজাস্ট
করে নেয়।
.
★Fingerprint Sensor:- মোবাইল ফোনের
বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি সিষ্টেমের সবচেয়ে
সহজ, নিরাপদ ও জনপ্রিয় পদ্দতি হচ্ছে এটি। এর
মাধ্যমে ফোন আনলক করা, এপ আনলক/লক করা,
বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক্যাল পেমেন্ট এর
নিরাপত্তা, বিভিন্ন Gesture Control ইত্যাদি সুবিধা
পাবেন।
এটি মুলত প্রথমে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট সমন্ধে ডাটা
কালেক্ট করে ওইটার প্যাটার্ন টা সেভ করে রাখে
পরবর্তিতে ব্যাবহারের জন্য। পরবর্তিতে যখন
আপনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর কোন কাজ করতে যান তখন
মোবাইল আগের ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর সাথে মিলিয়ে
দেখে। যদি মিলে তাহলে আপনি ফোনের
এক্সেস নিতে পারবেন। না হলে পারবেন না।
কিভাবে সে ফিঙ্গারপ্রিন্ট আপনার আঙ্গলের ছাপ টা
সেভ করলো এইটা নিয়া বললে আলাদা একটা লিখা
লিখতে হবে।
.
★Barometer:- ব্যারোমিটার বায়োমন্ডলের চাপ
পরিমাপ করে থাকে। এই চাপ পরিমাপ করে সে এইটা
পরিমাপ পরে যে সমূদ্রতল থেকে আপনি কতটা
উপরে আছেন। এর মাধমে আপনি কতটা উপরে
উঠলেন, সিড়ি বাইলেন, ট্রিপ এ গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠ
থেকে কতো উপরে আছেন (অক্সিজেনের
পরিমান আন্দাজ করার জন্য) এইগুলা সম্বন্ধে একয়া
ধারনা পাওয়া যায়ন এছাড়াও কোন ফোনে
ব্যারোমিটার থাকলে সেই ফোনে GPS
তুলনামূলক ভালোভাবে কাজ করবে। অনেক
ফোনে এটা দেয়া হয় আবার বেশিরভাগ ফোনে
সাধারণত এই সেন্সর দেয় না।
.
★Optical Heart Rate Sensor:- এটা কাজ করে
আপনার হার্ট রেট বা হৃদস্পন্দন মাপার জন্য। ধরেন
একটা অতি রূপবতী মেয়ে আপনার সামনে দিয়ে
হাঁটছে, হঠাৎ ই সে চুল খুলে দিয়ে আবার চুল ঠিক
করা শুরু করলো। তখন আপনি চাইলেই তাৎক্ষণিক
ভাবে এটা দিয়ে আপনার হৃদকম্পন টা মেপে নিতে
পারবেন। আবার জরুরী প্রয়োজনে কোন
অসুস্থ মানুষের হার্ট রেট ও মাপতে পারবেন।
তবে এইটা সম্পুর্ন নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি না বিধায়
ডাক্তার রা এটাকে এখনো অতোটা এলাউ করেন
না। সম্প্রতি স্যামসাং এর নতুন ফোন S9+ এ এই
সেন্সর দেয়া হয়েছে।
হার্ট রেট পরিমাপের জন্য ফটোপ্লেথ্যাসমোগ
্রাফি (Photoplethysmography) নামক একটি পদ্ধতি
ব্যবহার করা হয়। ফটোপ্লেথ্যাসমোগ্রাফি হচ্ছে
একধরনের অপটিকাল পদ্ধতি, যা রক্তের
পেরিফেরাল সঞ্চালনে আয়তনের পরিবর্তন
সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে ফিটনেস
ব্যান্ড থেকে ত্বকে আইআর রশ্মি নির্গত হয়। ঐ
রশ্মি পেশি, স্কিন পিগমেন্ট, শিরা এবং ধমনীর
রক্তের মধ্যে নিমজ্জিত হওয়ার পরপরেই আবার
বাউন্স করে ফিরে আসে। আইআর রশ্মি
তীক্ষ্ণতা যখন পার্শ্ববর্তী অন্যান্য টিস্যু
থেকে রক্তের মাধ্যমে বেশি নিমজ্জিত হয়, তখন
খুব সহজেই রক্তের ওঠানামা পরিমাপ করতে পারে
এবং সেগুলোকে ফটোপ্লেথ্যাসমোগ্রাফি
সেন্সরগুলোর মাধ্যমে হার্ট রেট হিসেবে
প্রকাশ করতে পারে।
.
★Thermometer:- থার্মোমিটারের কাজ আমরা সবাই
জানি। প্রায় প্রত্যেকটা আধুনিক ফোনেই
থার্মোমিটার দেয়া থাকে। তবে বেশিরভাগ
ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে ফোনের
অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা পরিমাপ করার জন্যই
থার্মোমিটার দেয়া হয়। তবে কিছু ফোনে
ফোনের বাহিরের পরিবেশের তাপমাত্রা পরিমাপ
করার জন্যও থার্মোমিটার দেয়া হয় যেনো
ফোনের ভিতরের তাপমাত্রা মাপার সাথে সাথে
বাহিরের পরিবেশের তাপমাত্রাও মাপা যায়।
আমরা জানি যে, তাপ প্রয়োগে যে কোন পদার্থ
আয়তনে বৃদ্ধি পায়। থার্মোমিটার মূলত কাজ করে
তাপের কারনে কোন ধাতুর আয়তনের বৃদ্ধির
পরিমানের উপর অর্থাৎ কতটুকু বৃদ্ধি/হ্রাস পেলো
ধাতুটা তার উপর। এক্ষেত্রে ধাতু হিসেবে পারদ
ব্যাবহার করা হয়।.
.
★Air Humidity Sensor:- এইটা আপনার আশেপাশের
পরিবেশে বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমান পরিমাপ
করে। এতে করে আপনি বুঝবের পরিবেশ
কতোটা আদ্র বা শুষ্ক আছে।
.
★Hall Sensor: হল সেন্সরের কাজ খুব একটা বেশি
না। দেখা যায় অনেক ফোনে ফ্লিপ কাভার লাগালে
কাভার যখন ডিসপ্লের কাছে যায় তখন ডিসপ্লে
নিভে যায়, কাভার টা খুললে ডিসপ্লের আলো
জ্বলে উঠে অটোমেটিক। এই টাইপের কাজ
করার জন্যই মূলত হল সেন্সর ব্যাবহার করা হয়।
এইটা মূলত কাজ করে ম্যাগনেট এর মাধমে। কাভারে
এক ধরনের ম্যাগনেট দেয়া থাকে যেটা
ফোনের কাছে আসলে ফোনে থাকা মেটাল
কে ডিটেক্ট করে (উল্টাটা ও হতে পারে)
সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডিসপ্লের আলো নিভিয়ে
দেয়।
.

Banglalink সিমে প্রতিদিন ফ্রীতে ৩০০ Social MB একদম ফ্রী । কোন প্রকার অ্যাপ ছাড়া । বিস্তারিত পোস্টে স্কিন সর্ট সহ ।


কেমন আছেন আপনার?
আপনাদের দোয়া আমি ভালোই আছি।
তো আর বেশী কথা না বাড়িয়ে চলুন কাজের কথায় আসি।
তো বন্ধুরা আজকে আমি যে বিষয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করবো তা হয়তো অনেক টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন?
তো চলুন মূল আলোচনায় যাই।
আপনি প্রতিদিন 300 Social MB নিতে পারবেন।
আর এই Social MB আপনি প্রতিদিন সকাল ৬ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত ব্যাবহার করতে পারবেন।
এই অফার টি চলবে তাদের Next Update না দেওয়া পর্যন্ত।
তো বন্ধুরা আপনারা সব বাংলালিংক ব্যাবহারি রা এই অফার টা পাবেন।
আর এই অফার পেতে হলে আপনাকে যা করতে হবে আমি নিম্নে তা স্কিন সর্ট এ দেখাচ্ছি।
প্রথমে এই কোড টা ডায়াল করুন??
*5000*111#

তো বন্ধুরা কোড টি আপনার বাংলালিংক সিম এ Selecte করুন??

তো বন্ধুরা কোড ডায়াল করার পর দেখেন?
আমি ৩০০ Social MB পেয়ে গেছি।

এখানে বলা আছে যে আপনি এই MB দিয়ে সকাল ৬ থেকে ১০ পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন।
Balance check করতে এই কোড টি ডায়াল করুন???
*124*101#
তো বন্ধুরা আমি এইমাত্র অফার টা নিয়ে সাথে সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
আর এখানে আপনি প্রতিদিন যত MB ব্যাবহার করবেন তত MB দেখাবে।

আপনি যদি এই অফার টি বন্ধ করতে চান তাহলে এই কোড টি ডায়াল করুন???
*5000*112#
তো বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই
নিয়ে আসছি আবারো নতুন কোন পোষ্ট।
আর এই পোষ্ট টি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অব্যশই একটা লাইক দিবেন,কমেন্ট করে যানাবেন?
আর ভুল কিছু করলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন দোয়া করে।
ধন্যবাদ পোষ্ট টি পড়ার জন্য।

শনিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৮

মোবাইলের ভাইরাস ও Android এর কিছু সমস্যার সমাধান।


আসসালামু আলাইকুম,কেমন আছেন সবাই অবশ্যই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।প্রথমেই আপনাদের জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

আজ আপনাদের Android এর বিশেষ কিছু সমস্যার সমাধন দিতে যাচ্ছি যদি কোনো প্রকার সন্দেহ থাকে তাহলে কমেন্ট করবেন বলে আশা করছি।

Android এর কিছু সমস্যা:-

প্রথমে আমাদের জানতে হবে আসলে Android  এর জন্য কি ভাইরাস আছে? – না,  কম্পিউটার এর মত Android এর জন্য কনো ভাইরাস নাই। তবে কিছু কিছু জিনিস আছে যেটা আপনার ফোনের এবং আপনার প্রাইভেসির জন্য খুবই ক্ষতিকর আর কিছু জিনিস বিরক্তিকর।

অতি সাধারন কিছু সমস্যা গুলো হল:-

১। ব্রাউজার এর ব্রাউজ করার সময় বিরক্তিকর ADs.  ট্যাপ করলেই অন্য পেজ এ চলে যায়, নতুন ট্যাব ওপেন হয়,  ফোন ভাইব্রেট করে, অটো বিভিন্ন কন্টেন্ট ডাউনলোড হয়
সমাধানঃ
App: Adguard Premium
প্লে স্টোরে পাবেন না।  গুগল থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।
যেভাবে কাজ করেঃ এটা ভিপিএন পারমিশন নিয়ে নেট কন্টেন্ট থেকে অ্যাড ফিল্টার করে,  যার ফলে কোনো অ্যাপ বা ব্রাউজার এ অ্যাড শো করে না।  আর যেহেতু অ্যাড শো করে না তাই অ্যাড এ যে ডাটা খরচ হয় সেটা বেঁচে যায়।
২। হটাৎ করে দেখা যায় ডাটা অন করার পর আপনা আপনি অ্যাপ ইন্সটল হয়ে গেছে
সমাধানঃ #প্রথমত, ফ্রি মানি, যৌন স্বাস্থ্য, HD ভিডিও টাইপের ফালতু কোনো অ্যাপ ডাউনলোড  করবেন না।
 #Kaspersky অথবা Malwarebyts এন্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন।  যে অ্যাপ গুলা হার্মফুল সেগুলো আনইন্সটল করবেন।
 #Unknown Source  off রাখবেন।
৩। আরেকটা সমস্যা হলো unfortunately com.অমুক প্রসেস স্টপড।
একমাত্র সমাধান ওইটা আনইন্সটল করা
#Super Tips : [[রুটেড ফোনের জন্য]] ফোনে যদি খুবই সমস্যা হয় তবে Kaspersky এন্টিভাইরাস  (এর ৩০ দিনের প্রিমিয়াম ফ্রি) দিয়ে /device অর্থাৎ সিস্টেম ফাইল স্ক্যান করে থ্রেট গুলা ডিলিট করবেন।
# com.adobe***,  com.search service,  com.settings service ,  com.apphelperg.  etc টাইপের অ্যাপ গুলা ফোল্ডার সহ ডিলিট করবেন।
আমি প্রায় সবগুলা Top এন্টিভাইরাস ইউজ করছি  Kaspersky, Avast, 360 , AVG, Dr.Web, LookOut security, CM security, ESET, Norton, Malwarebytes, Torjon killer ETC.
এর মধ্যে,  Kaspersky আর Malwarebyts কার্যকরী বেশী।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন

টিভির রিমোট বানিয়ে ফেলুন আপনার স্মার্টফোন কে!


{NB : যাদের মোবাইল IR Blaster নেই সেসব মোবাইলে এই apps কাজ করবে না }
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হলাম এক অসাধারন টিউন নিয়ে। আজ আপনাদের দেখাবো আপনার স্মার্টফোনকে কীভাবে রিমোট কন্ট্রোল হিসেবে ব্যবহার করবেন।
ধরুন আপনি আপনার কোন বন্ধুর বাসায় বেড়াতে গিয়েছেন। বন্ধরা তাদের পছন্দমত কোন চ্যানেল দেখছে। আপনি হঠাৎ আপনার এন্ড্রয়েড ফোনটা দিয়ে টিভিটা বন্ধ বা চ্যানেল পরিবর্তন করে দিলেন। তারা কিছুটা অবাক হবেন এবং হয়তবা ভাববে এটা কি করে সম্ভব। রিমোটতো তাদের হাতে।
এর জন্য আপনাকে প্রথমেই একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে।
এপ্লিকেশন টির নাম  Asmart Remote ir
সফটওয়্যার নিচ থেকে ডাউনলোড করুন।
এইখানে ক্লিক করুন
*ডাউনলোড হয়ে গেলে  সফটওয়্যার ওপেন করে এরপর add এ ক্লিক করুন
এড এ ক্লিক করার পর tv,dvd,dslr সহ অনেক গুলো অপসন দেখাবে।
*টিভি তে ক্লিক করার পর, আপনি  কোন ব্র্যান্ড এর   টিভি কন্ট্রোল করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
*samsung এ ক্লিক করার পর নিচের চিত্রের মত  আসবে। এখন আপনে আপনার টিভির ভলিউম বাড়ানো- কমানো- অফ অন এক কথায় সব কিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন আপনার টিভির।
*সব কিছু ঠিক মত করে ও যদি আপনি টিভি কন্ট্রোল করতে না পারেন , সেইসময় আপনি মডেল চেঞ্জ করতে হবে। মডেল 1 যদি কাজ না করে মডেল 2 চেক করুন 2 কাজ না করলে 3 এইরকম আপনি 10 টা মডেল পাবেন।যে কোন একটা কাজ করবে।
* সেটআপ এর  পর ভলিউম বাড়ানো কমানোর অপসন সহ অন্য অপসন গুলো পেতে জানে বামে স্ক্রল করুন ।

এই ভাবে ব্যবহার করতে থাকুন আপনার রিমোট

 

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আরো অনেক ভাল,ভাল টিউটোরিয়াল আপনাদের উপহার দিতে পারি। র আমার  ইউটিউব চ্যানেলSUBSCRIBE করবেন।

যেসব কারণে হ্যাক হয় ফেসবুকের পাসওয়ার্ড.....

তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। আর সেই তালিকায় প্রথমেই আছে ফেসবুক। তবে অনেকেই ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার অভিজ্ঞতার মধ্যে পড়েছেন। বিভিন্ন কারণেই ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড চলে যেতে পারে অন্যের নিয়ন্ত্রণে। তবে আর দেরি না তরে চলুন জেনে নেই ফেসবুক পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার কিছু কারণ সম্পর্কে-

১. একাউন্ট ফিশিং
এই প্রক্রিয়ায় হ্যাকার আপনাকে বিভিন্নভাবে লিংক পাঠাবে। হতে পারে ফেসবুক ম্যাসেজে কিংবা আপনার ইমেইলে। অবিকল ফেসবুক থেকে আসা নোটিফিকেশনের মতই লিংক আসে। ব্যবহারকারীরা বুঝতেই পারেন না আসলে এসব ফেসবুকের না। একে বলা হয় ফিশার ওয়েব। অবিকল দেখতে একটি ওয়েবসাইটের মতো হলেও আসলে তা নয়। ফলে যদি ফেসবুক ভেবে লগ ইন করেন তাহলেই আইডি খোয়া যাবে আপনার।
২. ওয়েবসাইটের শেয়ার বাটন
কিছু ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে শেয়ার বাটন ক্লিক করা ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে ছবি শেয়ার করতে সেখানে যে অপশন থাকে সেখানে ক্লিক করলেও অনেক সময় আপনার একাউন্ট ও পাসওয়ার্ড হ্যাক হতে পারে।
৩. ফেইক বন্ধুত্ব
অনেক সময় দেখা যায় হ্যাকার ছদ্মবেশে আপনার সঙ্গে খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে এরা। আপনার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে থাকে। এক পর্যায়ে আপনাকে ইনবক্সে লিংক পাঠায়। এসব লিংকে না বুঝে ক্লিক করলেই আপনার গোপন পাসওয়ার্ড এবং ইমেইল হ্যাকারের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে।
৪. সাইবার ক্যাফেতে লগ ইন
অনেকে শুধু মোবাইলেই ফেসবুক চালাতে অভ্যস্ত। মাঝেমধ্যে কম্পিউটারে বসেন কেবল বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে। এসব ক্ষেত্রে যারা পাবলিক কম্পিউটার যেমন- সাইবার ক্যাফেতে যান, অনেক সময় তারা একাউন্ট লগ আউট করতে ভুলে যান। অথবা অনেকেই লগ ইন করার সময়ে খেয়াল করেন না রিমেম্বার পাসওয়ার্ড দেয়া রয়েছে। এভাবে আপনার অজান্তে অন্য কেউ আপনার একাউন্ট এ প্রবেশ করে হ্যাক করে নিতে পারে।
৫. ফেসবুক অ্যাপ
ফেসবুকে নানা অ্যাপ রয়েছে। এগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময় সাবধান থাকা উচিত। অনেকেই এসব অ্যাপকে নিজের ইমেল একাউন্ট পাসওয়ার্ডসহ নানান তথ্য দিয়ে দেন। যা অনেক ক্ষেত্রেই এরা বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সংস্থার কাছে বিক্রি করে।  এভাবে ফেসবুক অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের একাউন্ট হারাতে পারেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন

স্মার্টফোন যে কারণে গরম হয়!স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম থেকে মুক্তির উপায়


প্রযুক্তিনির্ভর এই যুগে প্রায় সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। তবে স্মার্টফোনের অন্যতম একটি সমস্যা হলো- ব্যবহারের মাঝখানে খুবই গরম হয়ে যায়। স্মার্টফোন গরম হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। তবে অতিরিক্ত গরম বিপদের কারণ হতে পারে। তাই আমাদের স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম হবার কারণ এবং সমাধান জানা দরকার।
কি পরিমান গরম হওয়া স্বাভাবিক:
আপনার ফোন কম দামি বলে বেশি গরম হয়, তা ঠিক নয়। স্বাভাবিকভাবে স্মার্টফোন ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হতে পারে। তবে স্ট্যান্ড বাই মোডেও যদি ফোনটি ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হয় তবে বুঝবেন আপনর ফোনে সমস্যা আছে।
ব্যাটারি:
মোবাইল কম্পানিগুলো বর্তমানে স্মার্টফোন দিন দিন পাতলা করছে। তবে তার তুলনায় ব্যাটারির প্রযুক্তি তেমন উন্নত হয়নি। ব্যাটারি যত বেশি দুর্বল হবে ফোন তত বেশি তাপ উৎপন্ন  করবে। ব্যাটারি চার্জ নেওয়ার সময় অথবা ডিচার্জ হওয়ার সময়েও ফোন বেশি গরম হয়ে থাকে।
প্রসেসর:
স্মার্টফোন গরম হওয়ার একটি করণ হচ্ছে প্রসেসর গরম হওয়া। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন স্মার্টফোনের মূল অঙ্গ হচ্ছে প্রসেসর। প্রসেসর এমন একটি ডিভাইস যা সবসময় কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই করেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইলেকট্রন দিয়ে প্রসেসর তৈরী হয়ে থাকে। প্রসেসর স্মার্টফোনের বডির সাথে লাগানো থাকে যার ফলে তাপ অনুভব হয়।
দুর্বল নেটওয়ার্ক:
ফোন গরম হওয়ার আরেকটি করণ হচ্ছে দুর্বল নেটওয়ার্ক। আপনার ফোনে যদি নেটওয়ার্ক দুর্বল থাকে তখন সিগনাল যায় আর আসে। আবার ওয়াইফাই ব্যবহারে সিগন্যালের জন্য অনেক বেগ পেতে হয়। দুর্বল নেটওয়ার্কের জন্য ফোনে বেশি চাপ পরে, যার ফলে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে থাকে।
স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম থেকে মুক্তির উপায়:
সবসময় খেয়াল রাখবেন যে ফোনে যেন চার্জ থাকে।  একসাথে বেশি অ্যাপস চালু করে রাখবেন না। ফোনের অতিরিক্ত অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি জায়গা নিয়ে নিচ্ছে কিনা সে দিকে খেয়াল রাখুন। স্মার্টফোন বেশি ব্যবহার করলে বা ফোনে অতিরিক্ত গেমস খেললে গরম হয় এটা একেবারেই ঠিক নয়।
র‌্যাম ও ক্যাশ মেমোরি সবসময় পরিস্কার রাখুন।  অপ্রয়োজনীয় ম্যাসেজ ডিলিট করুন। ফোনে কোন অ্যানিমিশন চালু থাকলে বন্ধ করুন। ফোনে এমন কভার ব্যবহার করুন যেন কভারটি চামরার হয়। বাহিরের তাপে যেন ফোন গরম না হয়ে যায় সেই দিকে খেয়াল রাখুন।
সবসময় ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। পাশাপাশি, সবসময় ডেটা চালু করে রাখা উচিত নয়।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতে ও শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ